গত বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্প বলেন, ‘আমি চাই না শুল্ক আরও বাড়ুক। কারণ, সেটা মানুষের ক্রয়ক্ষমতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। আমি শুল্ক কমাতেও পারি—আপনারা নিশ্চয় চাইবেন মানুষ যেন কেনাকাটা করতে পারে।’
চলতি মাসের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ওপর উচ্চ শুল্ক আরোপ করলেও চীনের ভাগ্যে শিথিলতা আসেনি। বরং পর্যায়ক্রমে সে দেশের ওপর শুল্ক বাড়িয়ে ১৪৫ শতাংশ করা হয়। পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে চীনও যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের ওপর শুল্ক বাড়িয়ে ১২৫ শতাংশে উন্নীত করে।
এ অবস্থায় নতুন করে শুল্ক আরোপ এড়াতে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছে বিভিন্ন দেশ। ট্রাম্প জানিয়েছেন, শুল্ক ইস্যুতে চীনের পক্ষ থেকে বেশ কয়েকবার যোগাযোগ করা হয়েছে। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ‘খুব ভালো’ একটি চুক্তি হতে যাচ্ছে।